সাম্প্রতিক বছরসমূহের (৩ বছর) প্রধান অজনসমূহ:-
১। প্রথমবারের মতো ২০১৮ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি যথাযোগ্য মযাদায় জাতীয় গ্রন্থাগার দিবস পালন।
২। পাঠকক্ষ পূণবিনাশ: পাঠককক্ষের ফানিচার ও বইয়ের তাককে সৃজনশীলভাবে সাজানো হয়েছে যাতে করে পর্যাপ্ত আলো বাতাস ও হাটাচলার জায়গা থাকে।
৩। গণপূত অধিদপ্তর থেকে বরাদ্দ নিয়ে গ্রন্থাগারে দুটি খুটিসহ ৫০০ মিটার দুরত্বের তিন ফেজের VIP ফোর ফোরটি বিদ্যুৎ লাইন নির্মাণ।
৪। বিনামূল্যে Wifi সেবা প্রদান।
৫। সিটিজেন চার্টার।
৬। গ্রন্থাগার চত্বরে বিভিন্ন ফলজ গাছ রোপন।
7| British council এর সহযোগিতায় English Language Self Center স্থাপন|
৮। ৩,৮৭৩টি নতুন বই সংযোজন।
৯। বিভিন্ন জাতীয় দিবস উপলক্ষে ৭টি অনুষ্ঠানের আয়োজন।
১০। ১২০ জনকে সনদপত্র ও পুরষ্কার হিসেবে বই প্রদান।
১১। জেলা সরকারি গণগ্রন্থাগার, কক্সবাজার থেকে ২,০০,০০০ (দুই লক্ষ) জন পাঠককে পাঠকসেবা এবং তথ্য ও রেফারেন্স সেবা প্রদান করা হয়েছে।
১২। স্থানীয় জেলা প্রশাসন, কক্সবাজার কর্তৃক আয়োজিত উন্নয়ন মেলা, ডিজিটাল মেলা, তথ্যমেলা বইমেলাসহ বিভিন্ন অনুষ্ঠানে সক্রিয় অংশগ্রহন করা হয়েছে।
১৩। বেসরকারি পাঠাগার জরিপসহ ০৫ট তালিকাভুক্তকরণ কাজও সম্পন্ন করা হয়েছে।
২০১৮-১৯ অথবছরের সম্ভাব্য প্রধান অজনসমূহ:-
১। ২০১৮-১৯ অথ সালে গণগ্রন্থাগার অধিদপ্তর হতে সরবরাহকৃত সম্ভাব্য ১৫০০ খানা পুস্তক অন্তভুক্তি করত: যথাসময়ে পাঠকদের জন্য পাঠকক্ষে বিতরণ।
২। অত্র গ্রন্থাগারের ইন্টারনেট সেবার সম্প্রসারণ।
৩। জাতীয় দিবসসমূহে সম্ভাব্য ৭টি প্রতিযোগিতার আয়োজন।
৪। জাতীয় দিবসসমূহে সম্ভাব্য ১২০ জন প্রতিযোগীকে সনদ প্রদানের আয়োজন।
৫। ৫ ফেব্রুয়ারি যথাযোগ্য মর্যাদায় জাতীয় গ্রন্থাগার দিবস উদযাপন।
৬। মহিলা বাথরুমসহ ৪টি বাথরুমের মেরামত, টাইলস্ ও কমোট স্থাপন।
৭। গ্রন্থাগার চত্বরে বহিরাগতদের অনুপ্রবেশ ঠেকাতে দুইদিকে লোহার দেওয়াল নির্মাণ, রং করণ ও মেরামত।
৮। আরো উচ্চ গতির ইন্টারনেট সংযোগ।
৯। গ্রন্থাগার চত্বর ভিতর ও বাহিরে পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা অভিযান অব্যাহত রাখা।
১০। গত বছরের ন্যায বৃক্ষরোপন কমসূচি অব্যাহত রাখা।
১১। বিষয় অনুসারে গ্রন্থাগারের সকল বইকে নতুন করে সাজানো।
Planning and Implementation: Cabinet Division, A2I, BCC, DoICT and BASIS